বন্দরে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ মামলা প্রত্যাহারের জন্য  বাদীকেহুমকি, থানায়জিডি

বন্দরসংবাদদাতা :
নারায়ণগঞ্জেরবন্দরে স্কুলছাত্রীধর্ষণমামলারপ্রধানআসামীলম্পট মেহেদীহাসানকে গ্রেফতারকরতেসক্ষমহলেও এই মামলারঅপরআসামীলম্পটজাবেদ মোল্লাকেএখনওগ্রেফতারকরেতেপারেনিপুলিশ।তবে গ্রেফতারকৃত ধর্ষক মেহেদীহাসান ও পলাতকআসামীলম্পটজাবেদ মোল্লাপরিবারধর্ষনমামলাপ্রত্যাহারের জন্য মামলারবাদীকেপ্রাননাশেরহুমকি দামকিঅব্যহতরাখারঅভিযোগপাওয়া গেছে। এ ব্যাপারেমামলারবাদীজীবনেরনিরাপত্তা চেয়ে গত ১১ নভেম্বর বন্দর থানায়আরোএকটিজিডিএন্ট্রি করেন। যারজিডি নং- ৪৪০। মামলা সূত্রে জানা গেছে, মামলারবাদীর মেয়ে বন্দরনবীগঞ্জএলাকায়একটি উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণীতে লেখাপড়াকরেআসছে। এ সুবাদে উক্ত স্কুলছাত্রী সাথে গত ১ মাস পূর্বে ঠাকুরগাও জেলারপীরগঞ্জ থানারবসন্তপুরএলাকার মোহাম্মদ আলীমিয়ার ছেলে বর্তমানে বন্দর থানারনবীগঞ্জএলাকারআসমা বেগমেরবাড়ীভাড়াটিয়া মেহেদীহাসান (১৯) ও নবীগঞ্জবাগবাড়ীএলাকারনওয়াব হোসেন মোল্লামিয়ার ছেলেজাবেদ মোল্লা (৩০) সাথে পরিচয় হয়।পরিচয়েরসূত্রধরে মেহেদীহাসানের সাথে বাদীর মেয়ে স্কুলছাত্রী প্রেমভালোবাসাসৃষ্টি হয়। এর ধারাবাহিকতায় গত ৫ নভেম্বররাতসাড়ে ৮টায় বন্দর থানারনবীগঞ্জবাগবাড়ীস্থ নওয়াব হোসেন মোল্লার ছেলেজাবেদ মোল্লারপ্ররোচনায় স্কুলছাত্রীকেফুসলিয়ে বন্দর থানাধীনবাগবাড়ীস্থ ৫ম তলাভবনেরবাড়ীর ৩য় তলায়নিয়েইচ্ছারবিরুদ্দে জোরপূর্বকধর্ষনকরে। এ ছাড়াও গত ৭ নভেম্বররাতআড়াইটায় উক্ত স্কুলছাত্রীকেআবারওফুসলিয়ে ঘর থেকে বেরকরেপঁচারমাজারেপাশেবাগানেনিয়েইচ্ছারবিরুদ্ধে জোরপূর্বকধর্ষনকরেপালিয়েযায়। এ ঘটনায় থানায়মামলা দায়েরকরলেপুলিশমামলা দায়েরের ওই রাতেলম্পট মেহেদীহাসানকেগ্রেফতারকরতেসক্ষমহলেওমামলারপলাতকআসামীজাবেদ মোল্লারয়েছেধরা ছোঁয়ারবাহিরে।এব্যাপারেধর্ষনমামলারবাদীগনমাধ্যমকেজানায়, আমার স্কুলছাত্রী মেয়েকেফুসলিয়ে ও বিভিন্নপ্রলোভন দেখিয়েলম্পটজাবেদ মোল্লারপ্ররোচনায়লম্পট মেহেদীহাসানএকাধিকারধর্ষনকরেছে। এ ব্যাপারেআমি বন্দরতানায়ধর্ষনমামলা দায়েরকরলেপুলিশ এ মামলারপ্রধানআসামী মেহেদীহাসানকেগ্রেফতারকরতেসক্ষম হয়। এবং ওই মামলায়অপরআসামীজাবেদ মোল্লাপলাতকরয়েছে।ধৃতআসামী ও পলাতকআসামীরআত্মীয়নওয়াব মোল্লার দুই ছেলেজাকির মোল্লাও পনির ও জাকির মোল্লার ছেলেআরাফাতমামলাপ্রত্যাহারের জন্য প্রাননাশেরহুমকি দামকিঅব্যহত রেখেছে।পলাতকআসামীজাবেদ মোল্লারপরিবারেঅব্যহতহুমকি দামকিকারনে চরম মানবতায়জীবনযাপনকরছি। এ অবস্থা থেকে রেহাইপাওয়ার জন্য বন্দর থানারঅফিসারইনর্চাজফখরুদ্দীনভূইয়ারজরুরীহস্তক্ষেপকামনাকরছি। এ ব্যাপারেমামলারতদন্তকারিকর্মকর্তা বন্দর থানার সেকেন্ডঅফিসার মোদ্দাচ্ছের জানান, ধর্ষনমামলারপ্রধানআসামী মেহেদীহাসানকে গ্রেপ্তারকরেবিজ্ঞআদালতে প্রেরণকরতেসক্ষমহয়েছি। সে সাথে মামলায়পলাতকআসামীজাবেদ মোল্লাকে গ্রেপ্তারের জন্য বিভিন্ন স্থানেঅভিযানঅব্যহতরয়েছে।